কিভাবে সুন্দর করে কথা বলবেন।
Facebook profile এর জন্য নিয়ে নিন best stylish bio যা আপনার প্রফাইল কে stylish looking দিবে[don’t miss]
Hindi dubbed এ ডাউনলোড করে নিন জনপ্রিয় হলিউড মুভি extraction[মিস করবেন তো পস্তাবেন]
[Science Fiction Movie] এই লক ডাউনে দেখে নিন ২০১৯ সালের সেরা Science Fiction হিন্দি মুভি Maayavan।
করোনার কারনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়তে পারে ঈদ পর্যন্ত।
Home » Uncategorized » মহাস্থানগড়ের মন কাড়া সৌন্দর্য।



মহাস্থানগড়ের মন কাড়া সৌন্দর্য।
যারা ভ্রমন করতে ভালোবাসে আজকের পোষ্ট তাদের জন্য।আজ আমি বলব মহাস্থানগড়ের অজানা কথা।তো চলুন শুরু করা যাক।
মহাস্থানগড়ের অবস্থানঃ
মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। প্র এটি পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত ছিল। এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। প্রায় আড়াই হাজার বছর পূর্বে এখানে সভ্য জনপদ গড়ে উঠেছিল। ২০১৬ সালে এটি সার্কের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করে। বগুড়া জেলার শিবগজ্ঞ উপজেলায় মহাস্থানগড় অবস্থিত। ইতিহাসঃ বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ ৬৩৯ থেকে ৬৪৯ সালের মাধ্যে এখানে এসে ছিলেন।বৌদ্ধ ভিক্ষুরা তখন লেখাপড়ার জন্য এখানে আসতেন।লেখাপড়া শেষে তারা বিভিন্ন দেশে বেরিয়ে পড়তেন বৌদ্ধ ধর্মের বিস্তার করতে। দূর্গস্থাপনাঃ প্রাচীন শহরের কেন্দ্রেস্থিত দূর্গটি দেখতে আয়তকার।যা উত্তর-দক্ষিনে ১.৫২৩ পূর্ব-পশ্চিমে ১.৩৭১ কিলোমিটার বিস্তৃত।দূর্গের আয়তন প্রায়১৮৫ হেক্টর। ১৯২০ সালের খননকার্যের আগে পযর্ন্ত এখানে আশে পাশের এলাকা থেকে ৪মিটার উচু ছিলো।বর্তমানে দূর্গের মাঝে কয়েকটি ঢিবি ও নির্দশন দেখতে পাওয়া যায়। খননকৃত ঢিবিঃ ১।গৌবিন্দ ভিটা দূর্গের উত্তর পশ্চিম কোণে অবস্থিত। ২।খুল্লনার ধাপ,একটি মন্দির। ৩।বলুন্দল কোট,মহাস্থানগড় থেকে ১.৬ কিলোমিটার দূরে একটি মন্দির। ৪।গদাই বাড়ি ধাপ। ৫।তোতারাম পন্ডিতের ধাপ,দূর্গের ৪কিলোমিটার দূরে একটি আশ্রম। ৬।নরপতি ধাপ বা ভাসু বিহার ইত্যাদি। প্রধান অখননকৃত ঢিবিঃ ১।শীলাদেবীর ঘাট। ২।পরশুরামের শোভাবাতি ৩।চুনোর দিঘি ঘাট ৪।কৈবিল্কি ধাপ ৫।বলাই ধাপ ৬।ধনিকের ধাপ ৭।প্রাচীর ঢিবি ৮।খোজার ঢিবি ৯।বিষমদর্ন ঢিবি ১০।জুরাইন তলা ১১।মন্দিরির দরগাহ ইত্যাদি। মাজার শরীফঃ স্থানীয় লোকের মতে, এটি হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী(রঃ)এর মাজার। মহাস্থান বাস স্টান্ড থেকে কিছুটা দুরে পশ্চিমে অবস্থিত। খোদার পাথর ভিটাঃ এটি মাজারে পূর্ব পাহারে অবস্থিত। ধারনা করা হয় রাজা পরশুরাম এটি সংগ্রহ করে বলী দেয়ার কাজে ব্যবহার করতেন।হিন্দু রমনীগন এই পাথর দুধ এ সিঁদুর দিয়ে স্নান করাতেন। শীলাদেবীর ঘাটঃ শীলাদেবি ছিলেন পরশুরামের বোন।এখানে প্রতি বছর স্নান ও একদিনের মেলা বসে। দর্শকের জন্য জ্ঞাতব্যঃ মহাস্থানগড় বগুড়া থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে বগুড়া বিশ্বরোড়ের পাশে অবস্থিত।ঢাকা থেকে সরাসরি যাবার বাস আছে।তাছাড়া বগুড়া থেকেও বাস পাওয়া যায় এবং স্থানীয চলাচলের জন্য রিকসা আছে। চলুন দেখে আসি মহাস্থানগড়ের কিছু ছবি।
আজ আর নয়।আশা করি সময় পেলে সবাই ঘুরে আসবেন।
Related Posts
434 Views - 10 months ago | No Comments |
295 Views - 12 months ago | 1 Comment |
437 Views - 12 months ago | 8 Comments |
273 Views - 12 months ago | 4 Comments |
271 Views - 1 year ago | No Comments |
Thanks